পাকিস্তান আমলের কথা গান্না ইউনিয়ন পরিষদ ছিল মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ অনেক বড় একটি ইউনিয়ন। আন্দুলবাড়ীয়া গ্রামের একজন সুনামধন্য মানুষ ছিলে শামছদ্দিন মাষ্টার। তিনি শিক্ষাগতা করতেন। তিনিই নিজ উদ্দোগ্যে গান্না ইউনিয়ন থেকে জনসাধারনের সুবিদ্ধার্থে দুই টি ইউনিয়নে বিভক্ত করেন।
মহারাজপুর ইউনিয়নে প্রাচীন একজন রাজা বাস করত এই অঞ্চলে তিনি ছিলেন কয়েক অঞ্চলের রাজাদের রাজা মহারাজা এই কারনে। জনাব মো: শামছদ্দিন মাষ্টার এই ইউনিয়নের নাম করন করেন। মহারাজপুর ইউনিয়ন।
মহারাজপুর ইউনিয়নটি গান্না ইউনিয়ন থেকে বিভক্ত হবার পর খামারাইল গ্রামে ইউনিয়নটি প্রতিষ্ঠিত করেন শামছদ্দিন মাষ্টার নিজেই। খামারাইল গ্রামটি হচ্ছে বর্তমানে মহারাজপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড।
গান্না ইউনিয়ন থেকে মহারাজপুর ইউনিয়ন বিভক্ত করার পর মহারাজপুর ইউনিয়নের প্রথম চেয়ারম্যান হন জনাব মো: শামছদ্দিন মাষ্টার। তিনি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করে ২৫-০৮-১৯৭৩ইং তারিখ পর্যন্ত।
২৫-০৮-১৯৭৩ইং তারিখে যখন শাহ মো: ওয়াজেদ আলী চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান তখন জনসাধারনের সুবিদ্ধার্থে ৬ নং ওযার্ড খামারাইল গ্রাম থেকে বিষয়খালী বাজার সংলগ্ন ঢাকা-খুলনা হাইওয়ায়ে বোর্ড পার্শ্বে ইউনিয়ন পরিষদের জাইগা নির্ধারন করেন। এবং বিষয়খালী মৌজায় ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম চালু করেন।
খামারাইল গ্রামটি ইউনিয়নের একপাশে হওয়াতে জনসাধারনের ইউনিয়ন থেকে সেবা গ্রহন রতে অনেক অসুবিধা হত কারন যাতায়াত ব্যবস্থা্ খুবই খারাপ ছিল এর ফলে জনসাধারন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সেবা গ্রহন করতে পারতনা। তাই শাহ মো: ওয়াজেদ আলী ইউনিয়নের জনসাধারনের কখা চিন্তা করে বিষয়খালী বাজারে ইউনিয়নটি প্রতিষ্ঠা করেন।
খামারাইল গ্রাম থেকে যখন শাহ মো: ওয়াজেদ আলী বিষয়খালী বাজারের সাথে ইউনিয়ন পরিষদটি প্রতিষ্ঠা করেন তখন বিষয়খালী গ্রামের দুইজন সুনামধন্য ব্যক্তি ইউনিয়ন পরিষদের জন্য জমিদান করেন।
১। মৃত রহিম শা
২। মৃত রফি খন্দকার।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস